পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

স্যাম্বুকাস Sambucus Nigra

স্যাম্বুকাস Sambucus Nigra উৎসঃ উদ্ভিজ ব্যবহৃত অংশঃ-তাজা পাতা ও ফুল হইতে টিংচার প্রস্তুুত করা হয়। রোগঃ-হাপানী,শিশুদের গলা ঘড়ঘড়ানি ও সর্দি কাশির উৎকৃষ্ঠ ঔষধ। লক্ষন সমূহঃ- রাত্রীকালে পীড়ার বৃদ্ধি,শিশু খুব সুন্দর ঘুমাইতেছে হঠাৎ ফিট আসিয়া শিশু কাশতে কাশতে লুটিয়ে পড়ে।শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে, নিংশ্বাস গ্রহন করার জন্য শিশু ছটফট করে। কিছুক্ষন এরকম করার পর ঘুমিয়ে পড়ে আবার শুরু হয় এমন লক্ষনে স্যাম্বুকাস উত্তম। শিশুদের নাক সেটে ধরে এজন্য শ্বাস প্রশ্বাস ও স্তনপানে ব্যাঘাত ঘটে। মাঝরাত্রে চরম আকার ধারন করে,বালিশ হতে মাথা নিচু হলেই বৃদ্ধি পায়। ঘামঃ-ঘুম থেকে উঠলেই ঘাম।ঘুমানোর সময় শরীর শুকনো এই লক্ষনটি স্যাম্বুকাসে নিদিষ্ট। শুধু এই লক্ষনের উপর ঔষধ প্রয়োগ করে রোগ আরোগ্য করা সম্ভব। শোথঃ-কিডনির তরুন প্রদাহজনিত শোথ রোগে প্রস্রাবের বেগসহ প্রচুর পরিমানে প্রস্রাব হয় ও ঘন সেডিমেন্ট থাকে। বৃদ্ধিঃ-বিশ্রামকালে,ঘুমের সময়,শীতল বায়ূর সংস্পর্শে,ভয়,বিষাদ ও মানষিক উদ্বেগে। বিশেষত রাত্রী ৭টা হতে ১১টার মধ্যে বৃদ্ধি। ক্রিয়ানাশকঃ-আর্স,ক্যাম্ফর শক্তিঃ-Q,30,200 শক্তি। সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে

হস্তমৈথুন থেকে বাঁচার উপায়

সাবধান...  সাবধান...  সাবধান... হস্তমৈথুন থেকে বাঁচার উপায় কি-? . নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে হস্তমৈথুন করলে কি সমস্যা হয়-? ↓ •১) পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ- বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়। •২)চোখের ক্ষতি হয়। •৩) স্মরণ শক্তি কমে যায়। •৪) মাথা ব্যথা হয়। •৫) আর উভয়েরই সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরল পদার্থ বের হয় । ফলে অনেক মুসলিম ভাই- বোনেরা সালাত পড়তে পারেন না । -ইত্যাদি আরো অনেক অজানা সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে । —————————————————— → বাঁচার উপায়ঃ- (ছেলে,মেয়ে উভয়ের জন্য) •১)নামাযের পর সুরা তওবার শেষ দুই আয়াত পড়ে গায়ে ফুঁক দিবে প্রতিদিন। এটা পরীক্ষীত... •২)কোন কারণে লিঙ্গ উত্তেজিত হলে হাত দ্বারা স্পর্শ করবেন না। •৩)অশ্লীলতার ধারে কাছেও যাবেন না এবং খারাপ কিংবা অশ্লীল ছবি দেখবেন না । •৪)ফেছবুকে বা অন্য কোথাও অশ্লীল কিছু দেখলে নিজেকে বিরত রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন । •৫)সর্বদা আল্লার প্রতি ভয় রাখবেন । •৬)যেহেতু এটি হারাম তাই আপনার ইচ্ছা শক্তি দৃঢ় রাখবেন, তাহলেই হারাম থেকে বাচতে আল্লাহও সাহায্য করবেন । এই প্রশ্নটি হয়তো অনেকের মনে ছিলো কিন্তু লজ্জ

তীব্র হস্তমৈথুন অভ্যাস দূর করতে করনীয়।

🎪 তীব্র হস্তমৈথুন অভ্যাস দূর করতে করনীয়। ⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰ 🔥হস্তমৈথুন এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই না এই অভ্যাসটিই এক সময় অনেক পুরুষের যৌন জীবন বিপর্যস্ত করে তুলে। কারণ এর রয়েছে মারাত্মক কিছু কুফল। যারা নিদারুন হস্তমৈথুন অভ্যাসে আসক্ত হয়ে পড়েছেন এবং ত্যাগ করার জন্য অাপ্রান চেষ্টা করা সত্ত্বেও ছাড়তে পারছেন না তাদের জন্য আজকের লেখা। 🐇আশা করি এই লেখাটি আপনার জীবনকে বদলে দিবে এবং এই গুনাহের কাজ থেকে আপনাকে মুক্তি দিবে। তারপরও যদি আপনার কোন কথা থাকে আপনি আমাদের সাথে ফোনে কথা বলে তা জেনে নিবেন। পেজেও লিখতে পারেন। অনেকেই সরাসরি বলেন – হস্তমৈথুন অভ্যাস ছাড়ার কোন ট্রিটমেন্ট নেই। কোন চিকিৎসক সরাসরি বিয়ে করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। চিন্তা করুন – বিয়ে করাটাই কি এই সমস্যার কোন সমাধান বা ট্রিটমেন্ট হতে পারে? অবশ্যই নয়। হস্তমৈথুন অভ্যাস এবং এ সংক্রান্ত যাবতীয় কুফলসমূহ দুর করার সবচেয়ে কার্যকর এবং অব্যর্থ চিকিৎসা রয়েছে একমাত্র হোমিওপ্যাথিতে। অথচ পুঁজিবাদী লবিদের অপপ্রচারে আজ এই আধুনিক যুগেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানকে মানুষের কাছে হেয় কর

তীব্র হস্তমৈথুন অভ্যাস দূর করতে করনীয়।

🎪 তীব্র হস্তমৈথুন অভ্যাস দূর করতে করনীয়। ⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰⏰ 🔥হস্তমৈথুন এমন একটি অভ্যাস যা একবার কাউকে পেয়ে বসলে ত্যাগ করা খুবই কষ্টকর হয়ে দাড়ায়। শুধু তাই না এই অভ্যাসটিই এক সময় অনেক পুরুষের যৌন জীবন বিপর্যস্ত করে তুলে। কারণ এর রয়েছে মারাত্মক কিছু কুফল। যারা নিদারুন হস্তমৈথুন অভ্যাসে আসক্ত হয়ে পড়েছেন এবং ত্যাগ করার জন্য অাপ্রান চেষ্টা করা সত্ত্বেও ছাড়তে পারছেন না তাদের জন্য আজকের লেখা। 🐇আশা করি এই লেখাটি আপনার জীবনকে বদলে দিবে এবং এই গুনাহের কাজ থেকে আপনাকে মুক্তি দিবে। তারপরও যদি আপনার কোন কথা থাকে আপনি আমাদের সাথে ফোনে কথা বলে তা জেনে নিবেন। পেজেও লিখতে পারেন। অনেকেই সরাসরি বলেন – হস্তমৈথুন অভ্যাস ছাড়ার কোন ট্রিটমেন্ট নেই। কোন চিকিৎসক সরাসরি বিয়ে করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। চিন্তা করুন – বিয়ে করাটাই কি এই সমস্যার কোন সমাধান বা ট্রিটমেন্ট হতে পারে? অবশ্যই নয়। হস্তমৈথুন অভ্যাস এবং এ সংক্রান্ত যাবতীয় কুফলসমূহ দুর করার সবচেয়ে কার্যকর এবং অব্যর্থ চিকিৎসা রয়েছে একমাত্র হোমিওপ্যাথিতে। অথচ পুঁজিবাদী লবিদের অপপ্রচারে আজ এই আধুনিক যুগেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিজ্ঞানকে মানুষের কাছে হেয় কর

কলার উৎস অনুসারে ক্যান্সারের প্রকার

কার্সিনোমা এটা খুব সাধারণ ধরনের ক্যান্সার।  ফুসফুস ,  মলদ্বার ,  স্তন  এবং  ডিম্বাশয়ের  ক্যান্সার এর অন্তর্ভুক্ত। সার্কোমা সাধারণত হাড়ের, কশেরুকা, চর্বি বা মাংসপেশির ক্যান্সারকে সার্কোমা বলে। লিম্ফোমা আমাদের শরীর জুড়ে লিম্ফ নোড ছড়ানো রয়েছে। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা এই লিম্ফ নোডের সাথে জড়িত। লিম্ফ নোডের ক্যান্সারকেই লিম্ফোমা বলে। লিউকেমিয়া রক্ত কোষের ক্যান্সারকেই  লিউকেমিয়া  বলে। এই রক্তকোষগুলো হাড়ের মজ্জা থেকে জন্ম নেয়।

পরিভাষা ও নামের উৎস

হাইপারপ্লাসিয়া  ( hyperplasia ) =কলায় কোষের সংখ্যাধিক্য (হাইপার= অধিক, ~প্লাসিয়া= মোটামুটিভাবে কলায় কোষের সংখ্যাবৃদ্ধি বা কোষীয় বৈশিষ্ট্য) মেটাপ্লাসিয়া  ( metaplasia = একরকম কলার অন্যরকম কলায় পরিবর্তন টিউমার  ( Tumor , অর্বুদ)= স্ফীতি (গ্রিক ভাষায়)। পূর্বে  প্রদাহ  জনিত স্ফীতিকেও টিউমার বলা হত। তবে এখন টিউমার বলতে নিওপ্লাসিয়া বোঝায়। (সাধারণতঃ সব টিউমরের নামের শেষে ~ওমা অনুসর্গ থাকে, যেমন ( মেলানোমা ,  লাইপোমা ), ও শুরুর অংশে কলার উৎস সম্বন্ধে নির্দেশ থাকে।) নিওপ্লাসিয়া  ( neoplasia )= অনিয়ন্ত্রিতভাবে বর্ধনশীল কলা (নিয়ো~ = নতুন) হ্যামারটোমা  ( Hamartoma  = কলার কোষগুলি এককভাবে স্থানীয় বিশেষীভবন লাভ করলেও সমবদ্ধভাবে কলার ত্রিমাতৃক স্থাপত্য সঠিকভাবে দেওয়ার বদলে জট পাকিয়ে যায়। (অর্থাৎ কোষীয় সংখাবৃদ্ধি খুব একটা অনিয়ন্ত্রিত না হলেও কলাসংগঠন অনিয়ন্ত্রিত) ম্যালিগ্ন্যান্ট টিউমার (malignant) = অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিভাজনক্ষম  এবং ভেদন ক্ষমতাযুক্ত  টিউমার = ক্যান্সার ক্যান্সার মানে কাঁকড়া (সংস্কৃত কর্কট)। স্থানীয় কলা ভেদ করে ম্যালিগ্ন্যান্ট টিউমর যখন অ

ক্যান্সার প্রতিরোধ

গবেষণায় দেখা গেছে যে নিয়মিত কিছু ব্যাপার মেনে চললে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকখানি কমানো যায়। যেমন: ব্যায়াম এবং ক্যান্সা র প্রত্যেকদিন নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করা যেমন-দৌড়ানো, সাইকেল চালনো, নাচ করা, হাঁটা, খাদ্যভ্যাস ও ক্যান্সার ধূমপান  বা মদ্যপান ছেড়ে দেয়া বা পরিমাণ কমিয়ে আনা। পান-সুপারি জর্দা, তামাকপাতা খাওয়া বন্ধ করা। চর্বিজাতীয় পদার্থ কম খাওয়া। সম্ভব হলে মাংস খাওয়া বন্ধ করে দেয়া বা কমিয়ে দেয়া। প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি, ফলমূল এবঙ আঁশজাতীয় খাবার খাওয়া। সচেতনতা বাইরে বের হওয়ার সময় সানস্ক্রিন মেখে বের হওয়া। নিয়মিত ডাক্তার দেখানো। সেটা সম্ভব না হলে শরীরে কোন অস্বাভাবিকতা দেখা দিলেই ডাক্তারের কাছে যাওয়া। ৫০ বছরের বেশি বয়স হলে অবশ্যই নিয়মিত ডাক্তারের কাছে গিয়ে শরীর পরীক্ষা করানো।

ক্যান্সার এর চিকিৎসা

ক্যান্সারের চিকিৎসায় বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়। অস্ত্রোপচার যে জায়গাটি ক্যান্সার আক্রান্ত হয় সেটির ক্যান্সার আক্রান্ত কোষগুলো এবং তার আশেপাশের কোষগুলোকে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কেটে সরিয়ে ফেলা হয়। ক্যান্সার যদি অল্প একটু জায়গা জুড়ে থাকে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে তাহলে এ ধরনের চিকিৎসা দেয়া হয়। রেডিওথেরাপি নিয়ন্ত্রিতভাবে শরীরের অংশবিশেষে তেজস্ক্রিয় রশ্মি প্রয়োগ করে সেই জায়গার কোষগুলোকে ধ্বংস করে ফেলা হয়। কেমোথেরাপি এই ব্যবস্থায় ক্যান্সার কোষকে ধ্বংস করতে অ্যান্টি-ক্যান্সার (সাইটোটক্সিক) ড্রাগস বা ওষুধ ব্যবহার করা হয়। ৫০টিরও বেশি ধরনের কেমিওথেরাপি ওষুধ রয়েছে। এগুলোর কোনকোনটা ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল হিসেবে খেতে হয়। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই ওষুধগুলোকে স্যালাইনের সাথে বা অন্য কোনভাবে সরাসরি রক্তে দিয়ে দেয়া হয়। রক্তের সাথে মিশে এই ওষুধগুলো শরীরের যেখানে যেখানে ক্যান্সার কোষ রয়েছে সেখানে গিয়ে ক্যান্সার কোষগুলোকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে। হরমোন থেরাপি শরীরের কিছু হরমোনের মাত্রা পরিবর্তন করার মাধ্যমে এই চিকিৎসা করা হয়। শরীরের বৃদ্ধির সা

ক্যান্সার এর সাধারন লক্ষণ

একেক ক্যান্সারের জন্য একেক ধরনের লক্ষণ বা উপসর্গ থাকে। তবে সাধারণ কিছু লক্ষণ হচ্ছে: খুব ক্লান্ত বোধ করা ক্ষুধা  কমে যাওয়া শরীরের যে কোনজায়গায় চাকা বা দলা দেখা দেয়া দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা গলা ভাঙ্গা মলত্যাগে পরিবর্তন আসা ( ডায়রিয়া ,  কোষ্ঠকাঠিন্য  কিংবা মলের সাথে রক্ত যাওয়া) জ্বর , রাতে ঠান্ডা লাগা বা ঘেমে যাওয়া অস্বাভাবিকভাবে ওজন কমা অস্বাভাবিক রক্তপাত হওয়া ত্বকের পরিবর্তন দেখা যাওয়া

ক্যান্সার এর কারন

ঠিক কি কারণে ক্যান্সার হয় সেটা এখনও নিশ্চিত নয়। তবে সাধারণ কিছু কারণ খুঁজে পাওয়া গেছে। বয়স সাধারণত বয়স যত বাড়তে থাকে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও তত বাড়তে থাকে, কারণ এ সময়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এক হিসেবে দেখা যায় যত মানুষ ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় তাদের শতকরা ৭০ ভাগেরই বয়স ৬০ বছরের ওপর। খাবার এবং জীবনযাপনের ধারা খাবার এবং জীবনযাপনের ধারার সাথে ক্যান্সারের গভীর সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছে গবেষকরা। যেমন, ধুমপান বা মদ্যপানের সাথে  ফুসফুস ,  মুখ  ও  কণ্ঠনালীর  এবং  যকৃৎ  বা লিভারের ক্যান্সারের যোগাযোগ রয়েছে। তেমনই ভাবে পান সুপারিি জর্দা মাংস অতিরিক্ত লবণ চিনি ইত্যাদি খাবারের সাথেও ক্যান্সারের যোগসূত্র রয়েছে। যারা সাধারণত শারীরিক পরিশ্রম কম করে তাদের মধ্যেও ক্যান্সারের প্রবণতাটা বেশি। পারিবারিক ইতিহাস ক্যান্সারের সাথে জিনগত সম্পর্ক রয়েছে বলেও প্রমাণ পাওয়া গেছে। এই কারণে পরিবারের কারো যদি ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনা থাকে তাহলে অন্যদেরও ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেকখানি বেড়ে যায়। পরিবেশ এবং পেশাগত কারণ রাসায়ন

হাইড্রাসটিস ক্যানাডেনসিস 🌍Hydrastis Canadensis

🇧🇩️হাইড্রাসটিস ক্যানাডেনসিস 🌍Hydrastis Canadensis 🌍উৎসঃ উদ্ভিজ 🌍ব্যবহৃত অংশঃ টাটকা মূল ঔষধে ব্যবহৃত হয় 🌍প্রুভারঃ ডাঃ হেল,বার্ট,ফিলিপ,ক্লিফটন 🌍মায়াজমঃ সোরিক,সাইকোটিক,সিফিলিটিক,টিউবারকুলার 🌍কাতরতাঃ শীত 🌍ক্রিয়াস্হলঃ পাকস্হলী,পিত্তনালী,অন্ত্রসমূহ,মাংসপেশী,ইউটেরাস 🌹নির্দেশক লক্ষনঃ 🌾পেটে ক্ষুধা মুখে অরুচী 🌾গাঢ় চটচটে শ্লেষ্মাস্রাব 🌾হরিদ্রাবর্ন ও ন্যাবা 🌾কোষ্ঠ কাঠিন্য 🌾দুধ এবং পানি ছাড়া সবই বমি হয়ে উঠে যায় 🌹মানষিক লক্ষনঃ 🌾রাতের আহারের পর উত্তেজনা প্রবন 🌾স্মৃতিশক্তি দুর্বল 🌾বিষাদগ্রস্হ,মৃত্যু সম্পর্কে নিশ্চিত ধারনা পোষন করে এবং এই মৃত্যুই রোগী কামনা করে 🌾সবকিছুতেই ঔদাস্য 🌾ইচ্ছাঃ পেটে ক্ষুধা ও শূন্যতাবোধ এবং মুখে অরুচী 🌾অনিচ্ছাঃ রুটি এবং সবজি খাইতে 🌹বৃদ্ধিঃ ঠান্ডা বাতাসে,বৃদ্ধ বয়সে,সামান্য রক্তস্রাবে,মল ত্যাগের পর 🌹হ্রাসঃ চাপে,শুষ্ক আবহাওয়ায়,গরম আচ্ছাদনে,বিশ্রামে। প্রাকটিক্যাল কী টু হোমিওপ্যাথি

মাসিকের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

🐠🐠🐠🐠🐠 ফিমেল ডিজিজ সমূহ নিয়ে আলোচনা 🌿🌿🌿🌿🌿 হ্যাঁ আজকের আলোচনায় থাকছে ফিমেল ডিজিজ সমূহ,মাসিকের গন্ডগোল ও যন্ত্রনা নিয়ে আলোচ না 🔥হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:-হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিটা হচ্ছে লক্ষনবেচ।রোগীর সর্বোচ্চ শারীরিক ও মানষিক লক্ষন যেই ঔষধ ধারন করবে সেটিই হচ্ছে ঐ রোগীর প্রকৃত মেডিসিন।তারপরও অনেকেই বলে ঔষধের নাম দিলেননা।তাদের কথা মাথায় রেখে একটি বেসিক রুট দেওয়ার চেস্টা করছি।এখানে কমন কিছু মেডিসিনের লক্ষনবেচ দেওয়া হলো পাশাপাশি অন্য ঔষধও মাথার রাখতে হবে। 🐇Cimicifuga – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) এটি নার্ভাস ধরণের মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বিশেষত যারা ঘন ঘন বাতের ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন। মনে আনন্দ নাই এবং সবকিছুরই খারাপ দিকটা আগে চিন্তা করেন। 🐇Sepia – মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় সিপিয়ার লক্ষণ হলো পেটের মধ্যে চাকা বা বলের মতো কিছু একটা আছে বলে অনুভূত হয়। শারীরিক দুর্বলতা থাকে প্রচুর এবং সংসারের প্রতি কোন আকর্ষণ থাকে না। 🐇Calcarea carbonica – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) মোটা, স্থূলকায়, থলথলে শরীরের মেয়েদের ক্ষেত্রে ক্যালকেরিয়া কার্ব ভালো কাজ করে বিশেষত যদি সাথ

মাসিকের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা

🐠🐠🐠🐠🐠 ফিমেল ডিজিজ সমূহ নিয়ে আলোচনা 🌿🌿🌿🌿🌿 হ্যাঁ আজকের আলোচনায় থাকছে ফিমেল ডিজিজ সমূহ,মাসিকের গন্ডগোল ও যন্ত্রনা নিয়ে আলোচ না 🔥হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:-হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিটা হচ্ছে লক্ষনবেচ।রোগীর সর্বোচ্চ শারীরিক ও মানষিক লক্ষন যেই ঔষধ ধারন করবে সেটিই হচ্ছে ঐ রোগীর প্রকৃত মেডিসিন।তারপরও অনেকেই বলে ঔষধের নাম দিলেননা।তাদের কথা মাথায় রেখে একটি বেসিক রুট দেওয়ার চেস্টা করছি।এখানে কমন কিছু মেডিসিনের লক্ষনবেচ দেওয়া হলো পাশাপাশি অন্য ঔষধও মাথার রাখতে হবে। 🐇Cimicifuga – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) এটি নার্ভাস ধরণের মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য বিশেষত যারা ঘন ঘন বাতের ব্যথায় আক্রান্ত হয়ে থাকেন। মনে আনন্দ নাই এবং সবকিছুরই খারাপ দিকটা আগে চিন্তা করেন। 🐇Sepia – মাসিক বন্ধের চিকিৎসায় সিপিয়ার লক্ষণ হলো পেটের মধ্যে চাকা বা বলের মতো কিছু একটা আছে বলে অনুভূত হয়। শারীরিক দুর্বলতা থাকে প্রচুর এবং সংসারের প্রতি কোন আকর্ষণ থাকে না। 🐇Calcarea carbonica – (মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) মোটা, স্থূলকায়, থলথলে শরীরের মেয়েদের ক্ষেত্রে ক্যালকেরিয়া কার্ব ভালো কাজ করে বিশেষত যদি সাথ