পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আলোচনায় আরো থাকছে:-ডিসইউরিয়ার ধরন,প্রোস্টেটাইটিস,ইউরেথ্রাইটিস,ক্লামাইডিয়া, গনোরিয়া,সিস্টাইটিস,পাইলো নেফ্রাইটিস।

ইনফেকশনের মাত্রা pus cells 2-4 and Epithelial cells 5-7 HPF.এখন কী করনীয়? আলোচনায় আরো থাকছে:-ডিসইউরিয়ার ধরন,প্রোস্টেটাইটিস,ইউরেথ্রাইটিস,ক্লামাইডিয়া, গনোরিয়া,সিস্টাইটিস,পাইলো নেফ্রাইটিস। 🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁🍁 📗ডিসইউরিয়া একটি ভয়াবহ সমস্যা। প্রস্রাব করার সময় কষ্ট বা ব্যথা অনুভূত হওয়াকে চিকিৎসা পরিভাষায় ডিসইউরিয়া বলে। পুরুষ ও মহিলা উভয়েই এ সমস্যায় ভুগতে পারেন। বেশি বয়সী পুরুষরা এ সমস্যায় বেশি ভোগেন। একবার কেউ আক্রান্ত হলে বারবার আক্রান্ত হতে পারেন। মূত্রপথে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ বা যৌনবাহিত রোগের কারণে এমনটি হতে পারে। চিকিৎসা বিজ্ঞানে একে রোগ হিসেবে চিকিৎসা করা হয় না। এটা অন্য রোগের উপসর্গ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এর কারণ যৌনগত। এ কারণে ডিসইউরিয়ার রোগীর নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। উপসর্গ ও কারণের ওপর ভিত্তি করে চিকিৎসা করা হয়। 🍁ডিসইউরিয়ার ধরনঃ- নিন্মলিখিত কারণে পুরুষের ডিসইউরিয়া বা প্রস্রাব করার সময় ব্যথা হতে পারে। 🍁প্রোস্টেটাইটিসঃ- এটা হচ্ছে প্রোস্টেট গ্রন্থির প্রদাহ। প্রোস্টেট গ্রন্থি ফুলে গিয়ে মূত্রথলিতে চাপ দেয়। প্রস্রাব করার সময় পুরুষাঙ্গের গোড়ায় ব্যথা অনুভূত হয়। প্র

Acid Nit

🍀নাইট্রিক এসিড 🔰Nitric Acid 🍁প্রয়োগক্ষেত্র :- ক্ষয় পীড়া, ক্ষত, মুখে ক্ষত, উপদংশ, অর্শ ও ভগন্দর, মল দ্বারের আঁচিল, প্রস্রাবের পীড়া, টাইফয়েড জ্বর, সবিরাম জ্বর, কর্ণের পীড়া ও বেদনা, উদরাময় ও আমাশয়, চক্ষু পীড়া, শিরঃপীড়া, মিউকাস মেমব্রেন পীড়া 🍁মানসিক লক্ষণ :- ১। রোগী অতিশয় ক্রোধী, সামান্যতম প্রতিবাদও সহ্য করিতে পারেনা। ২। কাহারও সহিত সদ্ভাবে বসবাস করা ইহার পক্ষে একেবারে অসম্ভব । রোগী কাহাকেও পছন্দ করে না বা কাহারও দ্বারা সমাদৃত হয় না। ৩। একদিকে ভীরুতা অপর দিকে ক্রোধোন্মাত্ততা। ক্ষমা, প্রীতি ও ভালবাসা বলিয়া কোন জিনিষই ইহার মধ্যে নিই। ৪। অত্যন্ত খিটখিটে। ৫। নিজের আরোগ্য বিষয়ে নিরাশ হয় ও সর্বদাই কি যেন ভাবে। 🍁চরিত্রগত লক্ষণ :- ১। জিহবা, মুখ গহবর এবং উভয় ঠোঁটের কোনদ্বয়ে ফাটা ও ক্ষত। লালাস্রাব, প্রস্রাব এমনকি নিঃশ্বাসটি দারুন দুর্গন্ধযুক্ত। ২। কোনও প্রকার ঠান্ডা রোগীর নিকট সহজ্য হয় না, অল্পতে সর্দি লাগে। ৩। যে কোনও প্রকার ক্ষত সহজেই সারিতে চায়না, তাহা হইতে সহজেই রক্ত ও রস পড়ে। রক্ত পূঁজ যাহাই নির্গত হয় তাহা অতিশয় দুর্গন্ধযুক্ত। ৪। প্রস্রাব ত্যাগ কালীন অত্যান্ত জ্বালা ও সূঁচ ফ

গর্ভবর্তী মায়ের পেটে ব্যাথা / বিপদ চিহ্ন

ছবি
গর্ভকালীন বিপদচিহ্নঃ পেট ব্যাথার সাথে এই লক্ষণগুলো উপেক্ষা করবেন না। গর্ভাবস্থায় মায়েদের পেট ব্যথা হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়, বেশ স্বাভাবিক ব্যপার। কারণ এসময়ে নারীদের দেহের অনেক অঙ্গের মাঝে পরিবর্তন ঘটে, জরায়ু আকারে বড় হয়ে যায়, লিগামেন্ট টান টান হয়ে যায়। এছাড়া সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর মর্নিং সিকনেস তো আছেই। কিন্তু যখন এই ব্যথা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তখন অবশ্যই চিন্তার কারণ রয়েছে ও সেক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। গর্ভাবস্থায় পেটে ব্যথার কিছু স্বাভাবিক কারণ ·        জরায়ুর আকার বড় হয়ে যাওয়া ·        লিগামেন্টের ব্যথা ·        কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস এরকম কারণে পেটে ব্যথা হলে চিন্তার কিছু নেই। কিন্তু এখন আমরা যে কারণগুলো বলতে যাচ্ছি, সেগুলোর কোনটা আপনার মাঝে বর্তমান থাকলে, যদি আপনি সন্তান সম্ভবা হয়ে থাকেন তবে আপনার অবশ্যই এগুলোর ঝুঁকি সম্পর্কে জানতে হবে। Ectopic pregnancy এ সমস্যাটি তখনোই হয়, যখন শিশুর ভ্রূণ মায়ের জরায়ুতে বড় না হয়ে মায়ের ফেলোপিয়ান টিউবের মাঝে বড় হতে শুরু করে। যদি গর্ভাধারণে ৬ ষ্ঠ থেকে ১০ ম সপ্তাহের মাঝে কোন মা পেটে প্রচন্ড ব্যথা এবং রক্ত যেতে দেখ

কোমরে ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

👥 কোমরের ব্যথার কারণ, প্রতিকার 🍀Backache Cause, Prevention এটি প্রতীয়মান যে বাংলাদেশে শতকরা ৮০ জন মানুষ কোন না কোনভাবে কোমরের ব্যথায় ভোগেন । এ ব্যথা সাধারণত কোমরের ঠিক মাঝখানে বেশি অনুভূত হয় । কোন কোন সময় এ ব্যথা কোমরের ডানে বা বামে সরে যায় । আবার কারো কারো এ ব্যথা পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত পৌছে । সকাল বেলা বিছানা থেকে প্রথম উঠবার সময় সমস্ত কোমরে আড়ষ্ট ভাব থাকে এবং একটু নড়াচড়া করার পর ধীরে ধীরে ব্যথা কমে যায় । নারী -পুরুষ ঊভয়কেই এ সমস্যায় ভুগতে দেখা যায় । এটি অত্যন্ত কষ্টকর একটি রোগ । 👥এর কারণ ও প্রতিকার সম্বন্ধে নিচে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করা হলঃ- 🍀ব্যথার কারণঃ- কোমরের ব্যথার নানাবিধ কারণ রয়েছে এর মধ্যে অন্যতম হলোঃ *হাড়ের রোগ *মেরুদন্ডের কশেরুকার মাঝখানের ডিস্কের ডিজেনারেশন বা ক্ষয়প্রাপ্তি *ত্রুটিপুর্ণ দৈহিক গঠন *যে কোনভাবে আঘাত বা ঝাঁকুনি প্রাপ্তি *অপ্রত্যাশিত ওজন বৃদ্ধি *অধিক সময় ধরে একনাগাড়ে বসে থাকা বা দাড়িয়ে থাকা *বেশি বেশি যান বাহনে ভ্রমন করা *নরমাল বিছানায় শোয়া *মোভিং(রিভল্ভিং) চেয়ারে বসা *উঁচু হিলের জুতা পরা *ঠান্ডা ও স্যাতস্যাতে জায়গায় বাস

উচ্চরক্তচাপ ও হার্ড অ্যাটাক্ট

ছবি
হাইপারটেনশ্‌ন এবং হার্টের রোগ হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ৩ গুন বাড়িয়ে দেয় হাইপারটেনশ্‌ন। বাংলাদেশে অনুমানিক ৬০% মানুষ উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্ত মানুষের সুস্থ, সুখী ও দীর্ঘজীবন নিশ্চিত করতে ডাক্তারদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে তৈরি টনিক আস্থা ও টনিক সুরক্ষা-যা আপনার এবং আপনার প্রিয়জনের স্বস্তির জীবন নিশ্চিত করে। আপনার করনীয় কি? নিজের বা প্রিয়জনের উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সঠিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করুন। পরিবারের কারো উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগ থাকলে আপনারও আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। তাই আপনার রক্তচাপ, হার্ট ও লিপিড প্রোফাইল নিয়মিত পরীক্ষা করুন। সঠিকভাবে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে চিকিৎসক -এর পরামর্শ নিন। উচ্চ রক্তচাপ ও হার্টের অসুখ এড়াতে সুস্থ জীবন যাপনে অভ্যস্ত হোন।

উচ্চরক্তচাপ কি ও করনিয় কি

ছবি
উচ্চ রক্তচাপ: লক্ষণ ও প্রতিরোধে করণীয় August 31 2018 উচ্চ রক্তচাপ কি? রক্তচাপ যদি স্বাভাবিকের চাইতে বেশি থাকে তাহলে তাকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন বলে। তবে কেও উচ্চ রক্তচাপে ভুগছে তা বলার আগে অন্তত তিন দিন তিনটি ভিন্ন সময়ে অন্তত ৫ মিনিট বসে থাকার পর রক্তচাপ মাপা উচিত। যদি তিন বারই বেশি পাওয়া যায়, তবে তিনি উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন বলে নিশ্চিত বলা যায়। বাংলাদেশে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশনকে অনেকসময় শুধু "প্রেশার" বলেও উল্লেখ করা হয়। লক্ষণ বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের তেমন কোন লক্ষণ থাকে না। আমাদের আশেপাশে এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন কিন্তু তারা নিজেরা সেটা জানেন না। বেশিরভাগ সময় দেখা যায় অন্য কোনো রোগের জন্য চিকিৎসা নিতে গিয়ে অথবা দীর্ঘদিনের উচ্চ রক্তচাপ থেকে কোন একটা জটিল বা খারাপ কিছু হবার পরেই ধরা পড়ে এই উচ্চ রক্তচাপের ব্যাপারটা। এজন্য একে 'নীরব ঘাতক' বলা হয়ে থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে অবশ্য মাথা ব্যাথা বা ভার লাগা, শরীর খারাপ লাগা ইত্যাদি দেখা যায়। এক অর্থে তাদের ভাগ্য ভাল, কারণ তাদের ক্ষেত্রে প্রথম দিকেই রোগটা ধরা পড়ে।   রক্তচাপ অনে

Surgical disease

🌿 সার্জিকাল ডিজিজ সমূহ~~~~~~~~ 🎸হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাসহ আলোচনা। 🌿সাধারনত যে সার্জিকাল ডিজিজ গুলো সচরাচর হয় সেগুলো হল:- 🎸একিউট এপেনডিসাইটিস। 🎸পিত্ত থলিতে পাথর। 🎸টিউমার ও সিস্ট। 🎸হাইড্রোসিল। 🎸হার্নিয়া। 🎸ভেরিকোজ ভেন। 🎯আজকের আলোচনায় থাকছে ২য় পয়েন্টটি অথাৎ পিত্তথলির পাথর, কারণ, লক্ষণ, রোগ নির্ণয়, হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা :- Gallstones, Causes, Symptoms, Diagnosis, Homeopathy treatment and Management :- 🌳পিত্তথলির পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানাদার বস্তু, যা বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এটা নির্ভর করে কী পদার্থ দিয়ে পাথরটা তৈরি তার ওপর। কোলেস্টেরল, বিলিরুবিন বা ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পদার্থের সংমিশ্রণে তৈরি এই পাথরগুলো পিত্তরসের সঙ্গে মেশানো অবস্থায় থাকে এবং হালকা বাদামি, ময়লাটে সাদা বা কুচকুচে কালো রঙেরও হতে পারে। পেটের ডানদিকে যকৃতের পেছনে ও তলার দিকে থাকে পিত্তথলি। পিত্তরস তৈরি করাই এর কাজ। খাবার হজমে, বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার হজম করতে পিত্তরস দরকার হয়। নানা কারণে এই পিত্তথলিতে বিভিন্ন পদার্থ অতিরিক্ত জমে গিয়ে