পোস্টগুলি

মানসিক রোগ

আসুন কিছু মানসিক রোগ সম্পর্কে জেনে নিই,, ক্লিপ্টোমেনিয়া (Kleptomania) আচ্ছা ধরুন আপনি দোকানে গেলেন। একটি জিনিস দেখে খুব পছন্দ হলো। আপনার কাছে টাকা থাকা না থাকা এখানে মুখ্য নয়। আপনি কি চুরি করার কথা ভাবতে পারেন? উত্তর খুব সম্ভবত না। এবং যদি ভেবেও থাকেন চারিদিকে লোকজন খুব সহজে দেখে নিবে এমন। চক্ষুলজ্জার জন্য হলেও আপনি জিনিসটি চুরি করতে পারবেন না। কিন্তু অনেকে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। ধরা পরার ভয় না পেয়ে এবং জিনিসটা কেনার মত পর্যাপ্ত সামর্থ থাকা সত্ত্বেও তারা জিনিসটা চুরি করে ফেলে। এমনকি জিনিসটা হতে পারে মাত্র কয়েক টাকার একটা লিপস্টিক মাত্র। এমনকি এমনও ঘটনা আছে যেখানে, যে জিনিসটা সে চুরি করেছে সেটি তাঁর দরকার অব্দি পড়ে না। ব্যাপারটা যখন এমন তখন সেটা নিশ্চয় আর স্বাভাবিক বলা চলে না। এটি একটি মানসিক রোগ নাম ক্লিপ্টোম্যানিয়া। সাধারণ ভাবে যদি বলতে হয় তাহলে বলা চলে, অকারণে চুরি করার প্রবণতা। এই রোগের প্রবণতা ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের মধ্যে প্রকট ! Kleptomania রোগটি সর্বপ্রথম ১৮১৬ সালে Impulse control disorder নামে বর্ণনা করা হয়। বিখ্যাত শিল্পী ব্রিটনি স্পিয়ার্স কিংবা অভিনেত্রী লিন্ডস

বেস্ট ফ্রেন্ড যখন বউ

লেখকঃ সিয়াম আহমেদ পাবলিশ ঃ আশার প্রদীপ ™ -রফি চল। -কোথায়? -কাজী অফিসে। -ক্যান? -বিয়েকরে ফেলি। -কিইইই[চোখ বড় বড় করে] -হুম। -যদি না করি! -তুই করবি,তোর বাপ করবে,তোর চোদ্দ গুষ্টি করবে[রাগ দেখিয়ে] -আমার বাপের বউ আছে। -তুই উঠবি কি না! -বিয়ে করে খাওয়াবো কি! -তুই যা খাস। -রাখবো কোথায়! -একটা বাড়ি ভাড়া করে। -ওওও,তো টাকা গুলা আসবে কই থেকে! -আব্বুর অফিসে জবের ব্যবস্থা করে দিবো। -তোর আব্বু না মানলে! -হাহ্,১বছর কোনো ভাবে একসাথে থাকবো।তারপর একটা বেবি নিয়ে আব্বুর সামনে যাবো।এমনিতেই মেনে নিবে। -এত্তপ্লান করলি কখন! -হিহি,কাল রাতে। -ওওও,আমার কাছে শুধু কাজী অফিসে যাওয়ার ভাড়া আছে। -জানি,সেটা মাথায় রেখেই আমি বাসা থেকে বের হয়েছি। * অতঃপর কাজী অফিসে গিয়ে ফ্রেন্ড সার্কেলের সবাইকে ইনভাইট করে বিয়েটা করে ফেললাম। বিয়ের মূল কারণটা হয়তো দুজনের মনে না বলা ভালবাসা। . মীমের ব্যাগ খালি করে ফ্রেন্ড সার্কেলের সবাইকে পার্টি দিয়ে দুজন এখন একটা রেস্টুরেন্টে বসে আছি। -দিলি তো ফাঁদে ফেলে! -তুমি করে বলো। -বাসর রাতটা কোথায় কাটাবো এখন! -তুমি জানো। -আচ্ছা চলো তবে। -কোথায়[হা করে তাক

Standard Penis Size

পুরুষাঙ্গ বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্যাদি Standard Penis Size ================================== উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষ লিঙ্গের গড় দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে 4.7 থেকে 6.3 ইঞ্চি। অনেকের মতে পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি। তবে আপনার পেনিস যদি লম্বার সর্বনিম্ন 4 (চার) ইঞ্চিও হয়ে থাকে তাহলেও আপনার স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে আপনার কোনো সমস্যা হবে না। অনেকে আবার এও বলে থাকেন স্ত্রীকে অরগাজম দিতে মাত্র ৩ ইঞ্চি লম্বা পেনিস হলেই যথেষ্ট। বড় পেনিস মানেই বেশি মজা, কথাটা ঠিক নয় । আপনার ডিউরেশন কত সেটাই আসল । স্বাভাবিক টাইম ৭-১০ মিনিট। পেনিস কখনই একেবারে সোজা হয়না । একটু বাকা থাকেই । পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এটা কোন সমস্যা নয় অপপ্রচারের কারুনে সবারই এটা একটা ভুল ধারনা হয়ে গেছে । কোন যাদুকরী তেল বা মালিশ পেনিস তেমন বড় করতে সক্ষম নয় । এগুলা ভুয়া । তবে সতেজ রাখার বা করার জন্য মালিশ বা ম্যাসেজ ব্যবহার করতে পারেন আমরা যেমন শরীরের ত্বক সতেজ রাখার জন্য সরিষার তেল বা অনান্য প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি। বেশি বড় পেনিস হলে মেয়েরা মজা পাওয়ার বদলে ব্যথা পায় । এমনকি সেটা যৌন আতঙ্কেও রুপ নিতে পারে।

Alfalfa

♦♦আলফালফা ঔষধটি নিয়মিত অনেকদিন খেলে ক্ষুধা, ঘুম, ওজন, হজমশক্তি ইত্যাদি বৃদ্ধি পায়। নিম্নশক্তিতে (Q) দশ ফোটা করে রোজ তিনবার করে খেতে পারেন। ইহার স্বাদ যেহেতু খারাপ সেহেতু শিশুদেরকে চিনি বা গুড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। ♦♦ব্যবহারঃ মাদার টিংচার শিশুদের ক্ষেত্রে ৫-১০ ফোঁটা, বড়দের ১০-১৫ ফোঁটা মাত্রায় আহারের আধঘন্টা পরে দুবার কয়েকদিন যাবৎ প্রযোজ্য । সুগার ও ফসফেট যুক্ত বহুমুত্র রোগেও উপযোগী । ♦♦তথ্যসূত্র:-এলেন কিনোট'স অফ মেটেরিয়া মেডিকা। ♦♣আলফালফা> রেসের মাঠের ঘোড়া বলবান ও শক্তিশালী করার জন্য আমেরিকায় এই জাতীয় ভেষজ বিশেষ ঘোড়াকে খাওয়াননো  হয় । এর সাহায্যে হোমিও টনিক প্রস্তুত হয়, অন্যান্য লৌহঘটিত টনিক অপেক্ষা এই টনিক বহুগুণে শ্রেষ্ঠ । কোন কঠিন রোগভোগের পর পরিপোষন ক্রিয়ার বিশৃঙ্খলা জনিত হজমের গোলমাল, কোষ্ঠকাঠিন্য বা উদরাময়, স্নায়বিকতা, ধাতুদৌর্বল্য ও অনিদ্রার উৎকৃষ্ট টনিক, দেহের দুর্বল টিস্যুগুলো সতেজ সবল করতে এর জুড়ি নেই । মনের অবসাদ ক্লান্তি দূর করে । খিদে থাকে না, -খিদে পেলেও বেশি খেতে না পারার জন্য দিন দিন দুর্বলতা বেড়েই চলে, মিষ্টি খেতে চায়, -খাওয়ার অল্পক্ষণ পরেই পেট বায়ুতে

Alfalfa

♦♦আলফালফা ঔষধটি নিয়মিত অনেকদিন খেলে ক্ষুধা, ঘুম, ওজন, হজমশক্তি ইত্যাদি বৃদ্ধি পায়। নিম্নশক্তিতে (Q) দশ ফোটা করে রোজ তিনবার করে খেতে পারেন। ইহার স্বাদ যেহেতু খারাপ সেহেতু শিশুদেরকে চিনি বা গুড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়াতে পারেন। ♦♦ব্যবহারঃ মাদার টিংচার শিশুদের ক্ষেত্রে ৫-১০ ফোঁটা, বড়দের ১০-১৫ ফোঁটা মাত্রায় আহারের আধঘন্টা পরে দুবার কয়েকদিন যাবৎ প্রযোজ্য । সুগার ও ফসফেট যুক্ত বহুমুত্র রোগেও উপযোগী । ♦♦তথ্যসূত্র:-এলেন কিনোট'স অফ মেটেরিয়া মেডিকা। ♦♣আলফালফা> রেসের মাঠের ঘোড়া বলবান ও শক্তিশালী করার জন্য আমেরিকায় এই জাতীয় ভেষজ বিশেষ ঘোড়াকে খাওয়াননো  হয় । এর সাহায্যে হোমিও টনিক প্রস্তুত হয়, অন্যান্য লৌহঘটিত টনিক অপেক্ষা এই টনিক বহুগুণে শ্রেষ্ঠ । কোন কঠিন রোগভোগের পর পরিপোষন ক্রিয়ার বিশৃঙ্খলা জনিত হজমের গোলমাল, কোষ্ঠকাঠিন্য বা উদরাময়, স্নায়বিকতা, ধাতুদৌর্বল্য ও অনিদ্রার উৎকৃষ্ট টনিক, দেহের দুর্বল টিস্যুগুলো সতেজ সবল করতে এর জুড়ি নেই । মনের অবসাদ ক্লান্তি দূর করে । খিদে থাকে না, -খিদে পেলেও বেশি খেতে না পারার জন্য দিন দিন দুর্বলতা বেড়েই চলে, মিষ্টি খেতে চায়, -খাওয়ার অল্পক্ষণ পরেই পেট বায়ুতে

একজন বেশ্যা এর গল্প

""আমি একটি বেশ্যার গল্প বলছি"" লেখকঃ Doctor Ariful Islam সার্বিক সহযোগিতায়ঃ আশার প্রদীপ™ পাবলিশঃ Md Billal Hossain বেশ্যা,,,এই নামটি শুনলেই আমাদের ভদ্র সমাজে সবাই চমকে উঠে।বেশ্যা কত ভয়ানক কত নিকৃষ্টতম প্রাণী।বেশ্যাকে আমি প্রাণি বলেই সম্মোধন করলাম কারণ মানুষ হলে তো তাকে সবাই সম্মান করত।আসল কথায় আসি। সালেহা,,,১৩বছরের একটি মেয়ে । ৭ম শ্রেণীতে পড়ে। রোজ স্কুলে যেত, পাড়ায় পাড়ায় ঘুরে বেড়াত আনন্দ উম্মাদে।কোন এক অবিনিশার তিমিরে পৃথিবী থেকে হারিয়ে যায় তার মা।পৃথিবী নামক গ্রহ থেকে তার যেন অর্ধেকটা হারিয়ে গেছে। এমনটিই হয় প্রতিটা সন্তানের।সালেহার বাবা কিছুদিন পর বিয়ে করেন।এবার নেমে আসে তার জীবনে দূঃখ যন্ত্রণার ছোয়া।সবাই সাহেলাকে মা খাকী বলে ডাকে।খাকী বলতে বোঝায় রাক্ষসী, মানে দাড়ায় সে তার মা কে মেরে ফেলেছে।সমাজে এখন আর তাকে ভালো চোখে দেখে না,স্কুলের বন্ধুরা ও। সবাই যেন একটা বিরুপ চোখে তারদিকে তাকায়।তার কারন ভদ্রসমাজ তার নাম দিয়ে মা খাকি। সংসারে নতুন মা আসার ক'দিন পর বেধে যায় ঝামেলা।সংসারের যাবতীয় কাজ সালেহাকে দিয়ে করানো শুরু করলো।স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিলো।মা বেচে থা